আখলাক ও আত্মশুদ্ধি

আখেরাতে আমার কী অবস্থা হবে – এ চিন্তাকে মূল চিন্তা বানাতে হবে। নিজের পরিণতির চিন্তা আমাকে নেক কথা ও কাজের

একটি রুটিন করে নিয়ে সাধ্যমতন সেটা অনুযায়ী চলুন। দেখবেন, সময়ের কাজ সময়ে হতে শুরু হবে ইনশাআল্লাহ। রুটিনের মূল ফায়দা হল,

অপ্রয়োজনীয় কথা ও কাজ ত্যাগ করতে হবে। যেসব কথা ও কাজ বিক্ষিপ্ততা ও ইবাদতে বিঘ্নতা ঘটায় সেগুলো জীবন থেকে ঝেটিয়ে

সঙ্গী নির্বাচনে খুব সাবধান হতে হবে। সবার সাথে ভালো ব্যবহার করব ও সবার প্রতি উত্তম ধারণা রাখব, কিন্তু আন্তরিক সম্পর্ক

জীবনে সময়ের বরকত পেতে হলে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিতে হবে শ্রেষ্ঠ ইবাদত নামাযকে সময়মত আদায়ে। পুরুষদের সাধ্যমত জামআতে নামায পড়তে হবে। [মহিলাদের জন্য, আউয়াল অর্থাৎ,

হিংসা-বিদ্বেষ অন্তর তথা অভ্যন্তরীণ একটি গুণাহ। তাই নিজের ভেতর এর গভীরতা কত বেশি সেটা মানুষ সহজে বোঝে না। বরং নিজের

​​​আমাদের দ্বীনের (ইসলামের) মধ্যে হিংসা-বিদ্বেষের স্থান নেই। কারো সাথে আমাদের মত-পার্থক্য হলে তার সাথে আমাদের দ্বন্দ্ব ও সংঘাতে লিপ্ত হওয়া

আজ আমাদের যে বিপদাপদ, দুঃখ ও দুর্দশা সেটার অন্যতম কারণ হল আমাদের গুনাহ। গুনাহ মানেই হল সৃষ্টিকর্তা ও পালনকর্তার নাফরমানী

মুমিনের তো একটি  ‘নেযামুল আওকাত’ বা রুটিন আছেই। কারণ আল্লাহ তাআলা পাঁচ ওয়াক্ত নামায ফরয করে সে ব্যবস্থা নিজেই করে